Site icon নওগাঁ জিলাইভ | truth alone triumphs

নওগাঁ জেলার ভৌগলিক পরিচিতি

নওগাঁ জেলার ভৌগলিক পরিচিতি

আমাদের আজকের আলোচনার বিষয় নওগাঁ জেলার ভৌগলিক পরিচিতি।

 

বলিহার রাজবাড়ী – নওগাঁ জেলা

 

নওগাঁ জেলার ভৌগলিক পরিচিতি:-

বরেন্দ্র অঞ্চলের প্রায় মাঝে অবস্থিত এই জেলার আয়তন ৩,৪৩৫.৬৭ বর্গকিলোমিটার। এর প্রায় ৮০ শতাংশই আবাদী জমি। এই অঞ্চলের মাটি খুবই উর্বর যা দোঁআশ নামে পরিচিত। ক্রমবর্তমান উন্নত জাতের আম বাগান এবং ব্যাপক ফলনের কারণে নওগাঁ ইতোমধ্যেই আমের নতুন রাজধানী হিসাবে পরিচিতি পেয়েছে। নওগাঁ ধানের জন্য বিখ্যাত ছিল। এই জেলার যেদিকে চোখ যায় সেদিকেই দেখা যেতে শুধু ধানক্ষেত।

বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিম ভাগে, বাংলাদেশ-ভারত আমত্মর্জাতিক সীমারেখা সংলগ্ন যে ভূখন্ডটি ১৯৮৪-র পহেলা মার্চের পূর্ব পর্যমত নওগাঁ মহকুমা হিসেবে গণ্য হত, তাই হয়েছে এখন বাংলাদেশের কণ্ঠশোভা নওগাঁ জেলা।উত্তরে ভারতের দক্ষিণ দিনাজপুর, দক্ষিণে বাংলাদেশের নাটোর ও রাজশাহী, পূর্বে জয়পুরহাট ও বগুড়া জেলা এবং পশ্চিমে ভারতের মালদহ ও বাংলাদেশের নবাবগঞ্জ জেলা, এরই অন্তর্বর্তি ভূ-ভাগ এই নওগাঁ জেলা। এ জেলার আয়তন ৩,৪৩৫.৬৭ বর্গ কিমি।

 

গুগোল নিউজে আমাদের ফলো করুন

 

জনসংখ্যার ঘনত্ব ৭৫৭ জন/কিমি (বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো, ২০১১)। পত্নীতলা, ধামইরহাট, মহাদেবপুর, পোরশা, সাপাহার, বদলগাছী, মান্দা, নিয়ামতপুর, আত্রাই, রাণীনগর ও নওগাঁ এই এগারোটি উপজেলা নিয়ে গঠিত নওগাঁ জেলাকে ভূমির প্রকৃতি ও বৈশিষ্ট্য অনুসারে তিন ভাগে ভাগ করা যায়। ক) বরেন্দ্র অঞ্চল, খ) বিল বা ভর অঞ্চল এবং গ) পলি অঞ্চল।

 

পাহাড়পুর বৌদ্ধবিহার – নওগাঁ জেলা

 

আরও পড়ুনঃ

Exit mobile version